চরিত্র -গঠন :
"উন্নতি লাভ করিতে হইলে, জানিতে হইবে, আমাদের চেষ্টা বিফল হয় কেন ? কি জন্য আমরা কৃতকার্য লাভ করিতে পারিনা, ইহা জানিতে পারিলে, অর্দ্ধেক সফলতা লাভ করা যায়।"
"সকল ধর্ম্মের প্রথম সূত্র নির্দ্দষতা, তত্পরে সুশীলতা। সুশীলতাকে বিদেয় দিলে অর্দ্ধেক ধর্ম্ম তাহার সহিত বিদায় লয়।"
অনেকে যা কিছু কাজ করে, সমস্তই সুখের জন্য।কিন্তু সুখ সুখ করে বেড়ালে সুখ লাভ হয় না। নিজ কর্ম করলে উন্নতি ও সুখ উভয়ই লাভ হয়। এই যে তোমরা অর্থবায় ও পরিশ্রম করে বিদ্যালাভ করছ, ইহা কি সুখের জন্য ? যদি বল, "সুখের জন্য কি না জানি না, বোধ হয় অর্থপার্জ্জনের নিমিত্ত ", তালে প্রকৃতই জান না। অর্থপার্জ্জনও কি সুখ-সাচ্ছন্দে কালযাপন করবার জন্য নয় ? লোকে কেবল উপার্জনের জন্য যে বাল্যকালে বিদ্যালাভ করে, তা নয়। শিক্ষার প্রধান উদ্দ্যেশ , চরিত্র-গঠন। প্রকৃত মনুষ্য-পদ-বাচ্য হবার জন্যই জ্ঞানার্জ্জন; কেবল মাত্র অর্থপার্জ্জনের নিমিত্ত নয়।চরিত্রবান হলে মনের সুখে জীবনযাত্রা নির্ব্বহ করিতে পারা যায়।
পাঠ্য-আবস্থায় তোমাদের মধ্যে অনেকেই আপন আপন ভবিষত্ জীবনের কাল্পনিক চিত্র অঙ্কিত করে অলীক ও অনিশ্চিত সুখে মগ্ন হয় এবং বর্ত্তমানের অমূল্য সময় হেলায় হারাতে বসে। হয় ! যখন তারা সবয়ী ভ্রম হৃদয়াঙ্গম করবে, তখন কতই না অনুতাপ করতে থাকবে; এত ভরসা, উত্সাহ সমস্তই চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। অতএব যুবকগণ! যদি তোমরা পাঠ্যদ্দ্শায় স্বীয় স্বীয় ভবিষত্ সুখের কাল্পনিক চিত্র রচনা না করে স্ব স্ব চরিত্র গঠনে প্রযত্নপর হও, তবে নিরাশার পরিবর্ত্তে আশা ফলবতী হবে, কারণ চরিত্রই সকল উন্নতির মূল।
"উন্নতি লাভ করিতে হইলে, জানিতে হইবে, আমাদের চেষ্টা বিফল হয় কেন ? কি জন্য আমরা কৃতকার্য লাভ করিতে পারিনা, ইহা জানিতে পারিলে, অর্দ্ধেক সফলতা লাভ করা যায়।"
"সকল ধর্ম্মের প্রথম সূত্র নির্দ্দষতা, তত্পরে সুশীলতা। সুশীলতাকে বিদেয় দিলে অর্দ্ধেক ধর্ম্ম তাহার সহিত বিদায় লয়।"
অনেকে যা কিছু কাজ করে, সমস্তই সুখের জন্য।কিন্তু সুখ সুখ করে বেড়ালে সুখ লাভ হয় না। নিজ কর্ম করলে উন্নতি ও সুখ উভয়ই লাভ হয়। এই যে তোমরা অর্থবায় ও পরিশ্রম করে বিদ্যালাভ করছ, ইহা কি সুখের জন্য ? যদি বল, "সুখের জন্য কি না জানি না, বোধ হয় অর্থপার্জ্জনের নিমিত্ত ", তালে প্রকৃতই জান না। অর্থপার্জ্জনও কি সুখ-সাচ্ছন্দে কালযাপন করবার জন্য নয় ? লোকে কেবল উপার্জনের জন্য যে বাল্যকালে বিদ্যালাভ করে, তা নয়। শিক্ষার প্রধান উদ্দ্যেশ , চরিত্র-গঠন। প্রকৃত মনুষ্য-পদ-বাচ্য হবার জন্যই জ্ঞানার্জ্জন; কেবল মাত্র অর্থপার্জ্জনের নিমিত্ত নয়।চরিত্রবান হলে মনের সুখে জীবনযাত্রা নির্ব্বহ করিতে পারা যায়।
পাঠ্য-আবস্থায় তোমাদের মধ্যে অনেকেই আপন আপন ভবিষত্ জীবনের কাল্পনিক চিত্র অঙ্কিত করে অলীক ও অনিশ্চিত সুখে মগ্ন হয় এবং বর্ত্তমানের অমূল্য সময় হেলায় হারাতে বসে। হয় ! যখন তারা সবয়ী ভ্রম হৃদয়াঙ্গম করবে, তখন কতই না অনুতাপ করতে থাকবে; এত ভরসা, উত্সাহ সমস্তই চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। অতএব যুবকগণ! যদি তোমরা পাঠ্যদ্দ্শায় স্বীয় স্বীয় ভবিষত্ সুখের কাল্পনিক চিত্র রচনা না করে স্ব স্ব চরিত্র গঠনে প্রযত্নপর হও, তবে নিরাশার পরিবর্ত্তে আশা ফলবতী হবে, কারণ চরিত্রই সকল উন্নতির মূল।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন