টাচ স্ক্রিন
আমার দেশ আমার গর্ব।আমার ভাষা আমার অহংকার ।আমাদের মূল উদ্দেশ্য দেশের মানুষের সাহায্য করা।তাদের কাছে আরো সুন্দর ও সহজভাবে টেকনোলজিকে তুলে ধরা।সাহিত্য চর্চা, বিজ্ঞান, ধর্মীয় ও দেশ বিদেশ এর খবরা খবর জানানো।আমরা চাই প্রতিটি মানুষ আরো জানুক, তাদের জানার পিপাসা আরো বাড়ুক।এই উদ্দেশ্যেই আমাদের যাত্রা শুরু।
Welcome text
শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০১৩
মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০১৩
স্মার্টফোন মানেই দুনিয়াটাকে যেন হাতের মুঠোয় ধরে রাখা! স্মার্টফোন মানে কি হাতের মুঠো থেকে অনেক কিছু ছিটকে যাওয়াও?
দিদিমার
পুজোর মন্ত্র, মায়ের ফোড়নের সাত-সতেরো, বাবার অঙ্ক শেখানোর ফর্মুলা,
কাছাকাছি রেস্তোরাঁ-বার থেকে নিজের ওজন, হৃদয়ের অবস্থা- সবকিছুই হাল্কা
‘টাচ’-এ জেনে ফেলার এক মজার যন্ত্রই তো এই স্মার্টফোন! যার সাহায্যে কোনও
কিছু জানার জন্যেই আপনাকে আর খেটে উঠে সময় নষ্ট করতে হয় না। দরকার শুধু
ছোট্ট কয়েকটা পালকের ছোঁওয়া, ‘ফেদার টাচ’ আর হাতের সামনে হাজির দুনিয়ার যা
কিছুর খবর! এত স্মার্ট ব্যাপার-স্যাপার ফোনটি ধরে রাখলেও দিন-রাত আপনি যদি
হাতের মুঠোয় ধরে রাখেন স্মার্টফোন, তবে ভয়ের কারণ আছে বইকি; অনেক কিছুই তখন
হারিয়ে যাবে জীবন থেকে। এমনটাই দাবি করছে সাম্প্রতিক বিশ্ব-সমীক্ষা।
সমীক্ষা বলছে, এই প্রজন্মের অতিরিক্ত স্মার্টফোনের প্রতি নির্ভরতা কখনও-সখনও হয়ে উঠতে পারে নিজেরই ক্ষতির কারণ। আচ্ছা, আগে বলুন তো, সুস্থ থাকতে চান আপনি? চোখের আড়াল করে ফেলুন আপনার স্মার্টফোনটি তবে এখনই। হ্যাঁ, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী আসলে স্মার্টফোনের ব্যবহারের সঙ্গে শারীরিকভাবে ‘ফিট’ থাকার এক গহন সম্পর্ক খুঁজে বের করেছেন। ওঁদের মতে, টেলিভিশনের মতো না হয়ে স্মার্টফোনটি চলমান বা এককথায় ‘পোর্টেবল’ বলেই এটিকে শারীরিক কার্যকলাপ বা এক্সারসাইজ করার সময়ও নিয়ে যাওয়া যায় সর্বত্র। পরিণামে, মনঃসংযোগেই শুধু নয়, বরং সময় ব্যয় ও ‘ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি’-তে বাধা দিচ্ছে যন্ত্রটি।
গবেষনাটি কতটা সঠিক, সেটা নিয়েও ইতিমধ্যেই কয়েক কদম এগিয়ে গিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। মিডওয়েস্ট এলাকার ৩০০ জন ছাত্রের মধ্যে করা হয় টেস্টটি যাদের থেকে বাছাই ৪৯ জনের ফিটনেস পরীক্ষা করে দেখা হয়। এতে দেখা যায় দিনে ৯০ মিনিট স্মার্টফোন ব্যবহার করার থেকে যে ছাত্রেরা দিনে ১৪ ঘন্টার মতো ব্যবহার করে তাদের স্মার্টফোনটি, তারা শারীরিকভাবে কম ফিট। সে কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি জেকব বার্কলি ও অ্যান্ড্রু লেপ জানিয়েছেন অতিরিক্ত স্মার্টফোনের ব্যবহার শারীরিক ‘ইনঅ্যাক্টিভিটি’ ও তার থেকে নানা রকমের শরীরের সমস্যার কারণ হতে পারে।
তবে আর থেমে থাকবেন না, চারপাশের সকল স্মার্টফোনাসক্ত মানুষদের জানিয়ে দিন এই সতর্কীকরণ। বলে দিন, কোনও কিছুর জন্য না হলেও অন্তত স্মার্টফোনটি বেশি দিন ব্যবহার করতে গেলেও প্রতিদিনের ‘ফোনের ইউসেজ’ একটু করে কমাতে। এতে ভাল হবে সবারই!
সমীক্ষা বলছে, এই প্রজন্মের অতিরিক্ত স্মার্টফোনের প্রতি নির্ভরতা কখনও-সখনও হয়ে উঠতে পারে নিজেরই ক্ষতির কারণ। আচ্ছা, আগে বলুন তো, সুস্থ থাকতে চান আপনি? চোখের আড়াল করে ফেলুন আপনার স্মার্টফোনটি তবে এখনই। হ্যাঁ, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী আসলে স্মার্টফোনের ব্যবহারের সঙ্গে শারীরিকভাবে ‘ফিট’ থাকার এক গহন সম্পর্ক খুঁজে বের করেছেন। ওঁদের মতে, টেলিভিশনের মতো না হয়ে স্মার্টফোনটি চলমান বা এককথায় ‘পোর্টেবল’ বলেই এটিকে শারীরিক কার্যকলাপ বা এক্সারসাইজ করার সময়ও নিয়ে যাওয়া যায় সর্বত্র। পরিণামে, মনঃসংযোগেই শুধু নয়, বরং সময় ব্যয় ও ‘ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি’-তে বাধা দিচ্ছে যন্ত্রটি।
গবেষনাটি কতটা সঠিক, সেটা নিয়েও ইতিমধ্যেই কয়েক কদম এগিয়ে গিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। মিডওয়েস্ট এলাকার ৩০০ জন ছাত্রের মধ্যে করা হয় টেস্টটি যাদের থেকে বাছাই ৪৯ জনের ফিটনেস পরীক্ষা করে দেখা হয়। এতে দেখা যায় দিনে ৯০ মিনিট স্মার্টফোন ব্যবহার করার থেকে যে ছাত্রেরা দিনে ১৪ ঘন্টার মতো ব্যবহার করে তাদের স্মার্টফোনটি, তারা শারীরিকভাবে কম ফিট। সে কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি জেকব বার্কলি ও অ্যান্ড্রু লেপ জানিয়েছেন অতিরিক্ত স্মার্টফোনের ব্যবহার শারীরিক ‘ইনঅ্যাক্টিভিটি’ ও তার থেকে নানা রকমের শরীরের সমস্যার কারণ হতে পারে।
তবে আর থেমে থাকবেন না, চারপাশের সকল স্মার্টফোনাসক্ত মানুষদের জানিয়ে দিন এই সতর্কীকরণ। বলে দিন, কোনও কিছুর জন্য না হলেও অন্তত স্মার্টফোনটি বেশি দিন ব্যবহার করতে গেলেও প্রতিদিনের ‘ফোনের ইউসেজ’ একটু করে কমাতে। এতে ভাল হবে সবারই!
শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৩
কৃষ্ণকলি
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,
কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক ।মেঘলা দিনে দেখেছিলেম মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ চোখ ।
ঘোমটা মাথায় ছিল না তার মোটে,
মুক্তবেণী পিঠের 'পরে লোটে ।
কালো ? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ ।।
ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে
ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই,
শ্যামা মেয়ে ব্যস্ত ব্যাকুল পদে
কুটির হতে ত্রস্ত এল তাই ।
আকাশ-পানে হানি যুগল ভুরু
শুনলে বারেক মেঘের গুরু গুরু ।
কালো ? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ ।।
পুবে বাতাস হঠাত্ এল ধেয়ে,
ধানের ক্ষেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ ।
আলের ধারে দাঁড়িয়ে ছিলেম একা,
মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ ।
আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে,
আমিই জানি আর জানে সেই মেয়ে ।
কালো ? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ ।।
এমনি ক'রে কালো কাজল মেঘ
জ্যৈষ্ঠ মাসে আসে ঈশান কোণে ।
এমনি ক'রে কালো কোমল ছায়া
আষাঢ় মাসে নামে তমাল-বনে ।
এমনি ক'রে শ্রাবণ রজনীতে
হঠাত্ খুশি ঘনিয়ে আসে চিতে ।
কালো ? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ ।।
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি,
আর যা বলে বলুক অন্য লোক ।
দেখেছিলেম ময়নাপাড়ার মাঠে
কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ ।
মাথার 'পরে দেয় নি তুলে বাস,
লজ্জা পাবার পায় নি অবকাশ ।
কালো ? তা সে যতই কালো হোক,
দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ ।।
মিঠাই
পানতুয়া
উপকরণ - ছানা ১ কাপ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, মেওয়া সিকি কাপ, ঘি ১ টেবিল চামচ, চিনি ২ টেবিল চামচ, বেকিং পাউডার ১ চিমটে।
পদ্ধতি -
ছানা ও মাওয়া ভালো করে মিশিয়ে নিন।
ময়দা, ঘি, চিনি একসঙ্গে ময়ান করুন। এবার দুটি মিশ্রণই একসঙ্গে ভালো করে মেখে ইচ্ছামতো আকারে তৈরি করে ডুবোতেলে ভাজুন।
যেভাবে সিরা তৈরি করবেন
গোটা চিনি, এলাচ গুঁড়ো ও পানি দিয়ে সিরা একসঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঘন করে নামিয়ে ফেলুন।
ভাজা পানতুয়া সিরার মধ্যে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)