Welcome text

নয়াদিল্লি: প্রিপেড গ্রাহকদের জন্য আনলিমিটেড কলের সুবিধা চালু করল ভারতী এয়ারটেল। আজ থেকে এয়ারটেলের গ্রাহকরা এই সুবিধা পাবেন। এর মূল্য ধার্য হয়েছে ৭ টাকা। ৭ টাকার বিনিময়ে এই সুবিধা মধ্যরাত থেকে সকাল ছটা পর্যন্ত পাবেন গ্রাহকরা। কোম্পানির পক্ষ থেকে এই বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে। ১২৯ ডায়াল করে এই সুবিধা অ্যাক্টিভেট করতে পারবেন গ্রাহকরা। কোম্পানি ইতিমধ্যেই একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফেসবুক অ্যাকসেস ফ্রি করেছে। এয়ারটেলের ঘোষণা অনুযায়ী, রাতের জন্য এই আনলিমিটেড কলের সুবিধার মাধ্যমে তাদের প্রিপেড গ্রাহকরা মাত্র ৭ টাকায় লোকাল এয়ারটেল ফোনে মধ্যরাত ১২ টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত যতখুশি কথা বলতে পারবেন।একইসঙ্গে এয়ারটেলের এই নাইট স্টোর অনুসারে, গ্রাহকরা মাত্র ৮ টাকায় আনলিমিটেড ২ জি ইন্টারনেট পরিষেবাও পাবেন। কথা বলা ও ইন্টারনেটে- দুটি সুবিধা একত্রে ১৫ টাকায় পাবেন গ্রাহকরা। কোম্পানি জানিয়েছে, কলকাতা,গুজরাত,মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ (পূর্ব),হরিয়ানা,কেরল,পঞ্জাব,ওড়িশায় এয়ারটেল প্রিপেড গ্রাহকরা লোকাল এয়ারটেল ফোনে আনলিমিটেড কল তথা মোবাইল ইন্টারনেট সুবিধা ৯ টাকায় পাবেন। কোম্পানির রাত্রিকালীন ৫০০ এমবি থ্রিজি পরিষেবা ২৯ টাকায় এবং ১ জিবি ৪৯ টাকায় পাবেন গ্রাহকরা।

সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৪

মনের থেকেও জোরে দৌড়াবে 'হাইপারলুপ ট্রেন'!!!

মনের দৌড় কখনও অনুভব করেছেন? সেকেন্ডের কয়েকশো ভাগ গতিতে মন দৌড়ে বেড়ায়। মন আছে বলেই শুয়ে শুয়ে  সুইজারল্যান্ড ঘুরে আসা যায়, আবার গালে হাত দিয়ে মঙ্গলের হালহকিকতও জানা যায়। ঠিক এইরকম গতিতে ট্রেন চালানোর পদ্ধতি ভাবা হচ্ছে যা বাস্তবে ভাবতে গেলে মনের সঙ্গে তুলনা করা ছাড়া উপায় নেই।
 ইলন মাস্ক ৬০ পাতার এমন এক খসড়া নিয়ে এসেছেন, যেখানে সান ফ্রান্সিসকো থেকে লস এঞ্জেলস যেতে আপনার সময় লাগবে মাত্র ৩৫ মিনিট! আর যার মাধ্যমে যাবেন তার নাম হাইপারলুপ। ২০১৩ তে ইলন মাস্ক অভিনব হাইপারলুপের ভাবনা নিয়ে এসে আলোড়ন সৃষ্টি করেন।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ দ্রুত গতি সম্পন্ন পরিবহন ব্যবস্থার পত্তন হতে পারে হাইপারলুপের মাধ্যমে। তবে ভবিষ্যতে এই প্রোজেক্ট কতক্ষানি সফল হবে এনিয়ে বেশ সংশয় রয়েছে বিজ্ঞানীদের মধ্যে। কিন্তু এইরকম দ্রুতগতি সম্পন্ন যাত্রপথ তৈরি করতে গেলে মাস্কের ভাবনা যথাযথ এই তত্ত্বও উড়িয়ে দিচ্ছেননা তাঁরা। কম চাপ যুক্ত টিউবের ভিতর লিনার ইনডাকশন মোটর ও এয়ার কম্প্রেসরে দ্বারা নির্গত বায়ুর চাপে ছুটে চলবে হাইপারলুপ ক্যাপসুল। ৯৬২ কিমি/ঘণ্টায় দৌড়াবে এই ক্যাপসুল। অর্থাত ৫৭০ কিমি পথ যেতে সময় লাগবে মাত্র ৩৫ মিনিট। তবে এর সর্বোচ্চ গতি হতে পারে ১২২০ কিমি প্রতি ঘন্টায়।
২০১৩, অগাস্টে প্রাথমিক খসড়া প্রকাশ করেছিলেন ইলন মাস্ক। তারসঙ্গে জমা দিয়েছিলেন আকাশচুম্বী খরচের লিস্ট। এই প্রোজেক্টের জন্য প্রায় ৭.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হতে পারে বলে আশা করছেন মাস্ক। হাইপারলুপ ট্রান্সপোর্টেশন টেকনোলোজি এই ভাবনাকে সফল করার জন্য তার প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। কিন্তু কতটা সফল হবে এই হাইপারলুপ প্রোজেক্ট তা নিয়ে সংশয় রয়েছে খোদ  ট্রান্সপোর্টেশন টেকনোলোজি কোম্পানির। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

^ Back to Top