হিমাচল প্রদেশের দুটি মন্দির :
সংকট মোচন মন্দির :
সিমলার অদূরেই প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার ফুট উচ্চতায় মার্বেল পাথরের এই মন্দির সম্ভবত দুই শতক আগেকার। মূল বিগ্রহ রাম -সীতার। সামনেই আর একটি মন্দিরে হনুমানের মূর্তি। সকাল-সন্ধ্যায় চলে নিত্য পূজা। মন্দিরের চাতালে বসে দেখা যায় হিমালয়ের অপূর্ব সৌন্দর্য। সিমলা থেকে সরাসরি ঘুরে আসা যায়। দূরত্ব ২২কিমি মাত্র।
হানোগিমাতা মন্দির :
সিমলা থেকে প্রায় ১৫২ কিমি দুরে মান্ডি জেলার শেষ প্রান্তে বিয়াস নদীর কুলে হানোগিমাতা মন্দির। হানোগি মাতা আসলে দেবী দুর্গার আর-এক রূপ। কথিত আছে , কুলুর আদিবাসী রাজারা এই মন্দির নির্মান করেন। প্রায় দু-দশক আগে হিমাচল প্রদেশ সরকারের আর্থিক সাহায্যে এই মন্দির নুতন ভাবে সংরক্ষণ করা হয়। দশেরা উপলক্ষে এখানে মেলা বসে ,বাজি পড়ানো হয়।
সংকট মোচন মন্দির :
সিমলার অদূরেই প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার ফুট উচ্চতায় মার্বেল পাথরের এই মন্দির সম্ভবত দুই শতক আগেকার। মূল বিগ্রহ রাম -সীতার। সামনেই আর একটি মন্দিরে হনুমানের মূর্তি। সকাল-সন্ধ্যায় চলে নিত্য পূজা। মন্দিরের চাতালে বসে দেখা যায় হিমালয়ের অপূর্ব সৌন্দর্য। সিমলা থেকে সরাসরি ঘুরে আসা যায়। দূরত্ব ২২কিমি মাত্র।
হানোগিমাতা মন্দির :
সিমলা থেকে প্রায় ১৫২ কিমি দুরে মান্ডি জেলার শেষ প্রান্তে বিয়াস নদীর কুলে হানোগিমাতা মন্দির। হানোগি মাতা আসলে দেবী দুর্গার আর-এক রূপ। কথিত আছে , কুলুর আদিবাসী রাজারা এই মন্দির নির্মান করেন। প্রায় দু-দশক আগে হিমাচল প্রদেশ সরকারের আর্থিক সাহায্যে এই মন্দির নুতন ভাবে সংরক্ষণ করা হয়। দশেরা উপলক্ষে এখানে মেলা বসে ,বাজি পড়ানো হয়।


কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন